প্রকাশিত: অক্টোবর ৪, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
গাজার ঐতিহাসিক নৌবহরে অংশগ্রহণকারীদের অবস্থা ও নিরাপত্তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশেষ করে বিশ্বখ্যাত আলোকচিত্রী ও মানবাধিকার কর্মী শহিদুল আলমের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার (৪ অক্টোবর) রাতে এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমরা গাজার ঐতিহাসিক ফ্লোটিলায় অংশগ্রহণকারীদের অবস্থান এবং নিরাপত্তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি, বিশেষ করে বিশ্ব-প্রসিদ্ধ ফটোগ্রাফার এবং মানবাধিকার কর্মী শহিদুল আলম।
২০১৮ সালে হাসিনা সরকারের অধীনে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য ১০৭ দিন কারাগারে থাকার সময় শহিদুল একই সাহস, সংকল্প এবং অটল মনোভাব নিয়ে এই মিশনের দিকে এগিয়ে যান। তিনি আজ বাংলাদেশের অদম্য চেতনার উজ্জ্বল প্রতিমূর্তির মতো দাঁড়িয়েছেন।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, গত মাসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সামনে যেমন আমি ঘোষণা করেছিলাম, ‘মানুষের ব্যথার প্রতি উদাসীনতা কয়েক দশক ধরে মানবতার গড়ে ওঠা অগ্রগতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
এই ট্রাজেডি গাজার চেয়ে আর কোথাও দেখা যায় না। শিশুরা ক্ষুধায় মারা যাচ্ছে। বিনা দ্বিধায় বেসামরিকদের হত্যা করা হচ্ছে। মানচিত্র থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে হাসপাতাল ও স্কুলসহ পুরো পাড়া।আমরা শহিদুল আলম ও গাজার সঙ্গে আছি । এখন এবং চিরকাল থাকবো।